FE43DF93-13CD-493E-BEF2-A77A9E7D6926 Copenhagen Consensus Center Logo
Copenhagen Consensus Center

বাংলাদেশের জন্য তিনটি শীর্ষ অগ্রাধিকার: টিবি, শিশু পুষ্টি, ই-গভর্নমেন্ট

এগারোজনের-মধ্যে-একজনের মৃত্যু এড়ানো যাবে; কোটি কোটি টাকা বাঁচবে

ঢাকা, বাংলাদেশ - একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদসহ একটি বিশেষজ্ঞ পরিষদ এবং বাংলাদেশী অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞগণ আজ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি অগ্রাধিকারের তালিকা ঘোষণা করেছেন যা বাংলাদেশের জন্য অবিশ্বাস্যরকম লাভজনক হবে।

যক্ষ্মা চিকিৎসা, শিশু পুষ্টি, এবং ই-গভর্নমেন্টে বিনিয়োগ তাদের তালিকায় শীর্ষে আছে, যা সমাজের সর্বোচ্চ লাভজনক ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে কোপেনহেগেন কনসেনসাসের বুনিয়াদের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।

কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের প্রেসিডেন্ট ড. বিয়র্ন লোমবোর্গ বলেন:

পাঁচ বছর ধরে, কার্যকর কর্মসূচির দিকে করা বাংলাদেশি বাজেটের মাত্র ১% খরচ বাংলাদেশকে ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকার অপেক্ষাকৃত সঙ্গতিসম্পন্ন করে তুলতে পারে। এবং উন্নয়ন সংস্থাগুলো অতিরিক্ত ৪০০ কোটি ডলার অর্জন করতে পারে, শুধুমাত্র যদি তাদের ১% খরচ শ্রেয়তর কোন ক্ষেত্রে বরাদ্দ করা যায়।”

অগ্রগামী প্রকল্প

এক দশকেরও বেশি সময় ধরে, কোপেনহেগেন কনসেনসাস পদ্ধতিটি একটি বৈশ্বিক পর্যায়ে প্রয়োগ করা হয়েছে – একেবারে সম্প্রতি জাতিসংঘের ‘সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস’ –এর জন্য একটি অর্থনৈতিক যোগান সরবরাহের ক্ষেত্রে। ব্র্যাক -এর সঙ্গে এই অংশীদারিত্ব প্রথমবার একটি জাতীয় পর্যায়ে ব্যবহার করা হয়েছে।

ড. বিয়র্ন লোমবোর্গ বলেন: “যুগান্তকারী ধারনা, অনেক জাতিকে উদ্ভাবনী ব্র্যাক -এর সমাধান বিতরণ, এবং ক্ষুদ্রঋণকে বিশ্বজুড়ে একটি সমাধানে পরিণত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একটি গর্বিত ঐতিহ্য রয়েছে। এই প্রকল্পটি মূলত সর্বজনীন হলেও, এটিই বাংলাদেশকে একটি অগ্রদূতে পরিণত করে।”

নোবেল পুরস্কার বিজয়ী এবং বিশেষজ্ঞ পরিষদের সদস্য অধ্যাপক ফিন কিডল্যান্ড বলেন: “বাংলাদেশকে জাতীয়ভাবে অগ্রাধিকার-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বকে দিক নির্দেশনা দিতে দেখে আমি আনন্দিত। এটি এমন একটি কাঠামো যা একমাত্র নীতিমালা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের উন্নতিসাধন করতে পারে।”

প্রত্যয়জনক নতুন অর্থনৈতিক গবেষণা

অধ্যাপক ফিন ই. কিডল্যান্ড, বাংলাদেশ উইমেন চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি –এর প্রেসিডেন্ট এবং প্রতিষ্ঠাতা সেলিমা আহমাদ, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা ইনস্টিটিউট –এর মহাপরিচালক ড. কেএএস মুরশিদ, এবং ব্র্যাক –এর ভাইস চেয়ারম্যান ড. মোশতাক চৌধুরী বাংলাদেশের নীতিমালার বিকল্পের খরচ এবং সুবিধা সম্পর্কিত ১,০০০ –এরও বেশি নতুন সাক্ষ্যপ্রমাণ সম্বলিত পৃষ্ঠা উত্তমরূপে বিবেচনা করে দেখছেন।
                
বিশ্লেষণের জন্য ছিয়াত্তরটি নীতিমালার বিকল্প নির্বাচিত করা হয়, জনগণের সম্পৃক্ততা এবং সরকার, এনজিও, এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে করা গোলটেবিল বৈঠক থেকে প্রাপ্ত ১,০০০ ধারনার একটি লম্বা তালিকা থেকে। প্রকল্পটির ৬০% এরও বেশি গবেষক বাংলাদেশি ছিলেন। নতুন নীতিমালা সম্পর্কিত গবেষণার পুরো খণ্ড সরকারি ডোমেইনে স্থাপন করা হয়েছে।
ড. কেএএস মুরশিদ বলেন, “এই তালিকা সরকার এবং দাতা উভয়কে বাংলাদেশের জন্য ভবিষ্যৎ পছন্দনীয় নীতিমালায় অগ্রাধিকার প্রদানে সাহায্য করবে। সামাজিক, পরিবেশগত, এবং অর্থনৈতিক আয়কে খরচের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করাটা আমাদেরকে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপের ক্ষেত্রে অত্যন্ত মূল্যবান উপলব্ধি প্রদান করে যা আমাদের জাতীয় স্বার্থের অগ্রগতি সাধন করবে।

যক্ষ্মা: এগারোজনের মধ্যে একজনের মৃত্যু

বিশেষজ্ঞ পরিষদের শীর্ষ-পর্যায়ের অগ্রাধিকার হল যক্ষ্মা চিকিৎসা। প্রতি বছর ৮০,০০০ বাংলাদেশি যক্ষ্মার কারণে মারা যায়। এই মৃতের সংখ্যা স্থগিত করার মাধ্যমে প্রতি এগারো জন বাংলাদেশির একজনের মৃত্যু থামাতে পারবে। লন্ডন স্কুল অফ হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন -এর স্বাস্থ্য অর্থনীতির সিনিয়র লেকচারার ড. আনা ভ্যাসেলের করা গবেষণায় কমিউনিটি স্বাস্থ্য ক্লিনিক ব্যবহার করে একটি সাশ্রয়ী যক্ষ্মা চিকিৎসার কৌশলের রূপরেখা প্রদান করা হয় যেখানে রোগী প্রতি মাত্র ৭,৮৫০ টাকা খরচ হয়। একজন ব্যক্তির চিকিৎসা একাধিক জীবন রক্ষা করতে পারে। সর্বসাকুল্যে, এক্ষেত্রে ব্যয়িত প্রতি টাকা প্রায় ২১ টাকার কল্যাণ সাধন করবে।

ড. মোশতাক চৌধুরী বলেন: “যক্ষ্মা গরীব দেশগুলোর জন্য অভিশাপস্বরূপ, এবং বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়। যাইহোক, এটি এমন একটি রোগ যার চিকিৎসার ক্ষেত্রে আমাদের প্রাপ্তিসাধ্য সরঞ্জাম এবং উত্তর আছে: আরো যা প্রয়োজন তা হল ইচ্ছাশক্তি ও বিনিয়োগ। যক্ষ্মা প্রতিক্রিয়ার পেছনে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শক্তিশালী কারণও আছে।” 

ড. আনা ভ্যাসেল আরো যোগ করেন: “স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ব্যয় করা মোট উন্নয়ন সহায়তার মাত্র একটি ভগ্নাংশ পায় যক্ষ্মা। যক্ষ্মাকে বাংলাদেশের জন্য শীর্ষ অগ্রাধিকার হিসেবে মূল্যায়ন করতে গেলে দেখা যায় যে যক্ষ্মা আরো মনোযোগ ও সম্পদ প্রাপ্তিযোগ্য একটি বাস্তব ক্ষেত্র।”

ড. বিয়র্ন লোমবোর্গ বলেন: অনেক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের তুলনায়, যক্ষ্মা সম্পর্কে কদাচিৎ আলোচনা হয়। আমি গর্বিত যে বিশেষজ্ঞ পরিষদ আলোচ্য বিষয়সূচিতে এই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করেছে।”

ডিজিটাল বাংলাদেশ

তাদের অগ্রধিকারের তালিকার ২য় এবং ৪র্থ স্থানে বিশেষজ্ঞ পরিষদ সরকারের জন্য ডিজিটাল সমাধান অন্তর্ভুক্ত করেছে।
বাংলাদেশ প্রতি বছর সরকারি ক্রয় পদ্ধতির পেছনে ৭২,০০০ কোটি টাকা ব্যয় করে। এই প্রক্রিয়াকে আরো দক্ষ করে তোলার মাধ্যমে বিলম্ব এবং খরচ বৃদ্ধি এড়ানো যাবে। ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অফ গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট –এর একজন গবেষণা সহকর্মী ওয়াহিদ আবদাল্লাহ –এর গবেষণায় দেখা যায় যে পুরো অনিশ্চিত ভবিষ্যত জুড়ে ই-প্রকিউরমেন্ট -এর খরচ ১৪৪ কোটি টাকা। এর ফলে প্রতি বছর আনুমানিক ৫,২৭৪ কোটি টাকার সঞ্চয় হবে, এবং এক্ষেত্রে ব্যয়িত প্রতি টাকা ৬৬৩ টাকার সুফল বয়ে আনবে।

অধ্যাপক ফিন কিডল্যান্ড বলেন: “ই-প্রকিউরমেন্ট বাংলাদেশের জন্য একটি অসাধারণভাবে শক্তিশালী হাতিয়ার হবে। প্রদত্ত কম খরচ এবং প্রচুর পরিমাণে দরপত্র দাখিলের কারণে এই নীতিমালাটি বাস্তব মনোযোগ পাওয়ার যোগ্য।”
ড. কেএএস মুরশিদ বলেন: “ই-প্রকিউরমেন্ট –এর মাধ্যমে সরকারের দরপত্র দাখিল করার প্রক্রিয়াকে আরো উন্নত করাটা একটি শক্তিশালী সংকেত দেয় যে বাংলাদেশ ব্যবসার জন্য খোলা, এবং প্রত্যেকে যারা সরকারের সাথে কারবার করে তারা সমান তালে কাজ করছে।

ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অফ গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক সুলতান হাফিজ রহমান এবং গবেষণা সহকারী সুমাইয়া কবির তালুকদারের করা গবেষণায় দেখা যায় যে স্বয়ংক্রিয় ভূমি রেকর্ড তৈরি একটি সরকারি প্রবেশযোগ্য সিস্টেমের মাধ্যমে তথ্য অর্জন সহজ করে তুলবে, এবং সময় ও অর্থ বাঁচাবে। তাদের অনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, ভূমি রেকর্ড ব্যবস্থা ডিজিটালকরণের ফলে ব্যয়িত প্রতি টাকা ৬১৯ টাকার অবিশ্বাস্য সুফল বয়ে আনবে।


সেলিমা আহমাদ বলেন: “ভূমি রেকর্ড ডিজিটালকরণের নীতি হল এমন একটি নীতি যার প্রতি বাংলাদেশের অগ্রাধিকার দেয়া উচিত: অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে আমাদেরকে ডিজিটাল যুগকে সর্বান্ত:করণে গ্রহণ করতে হবে এবং নারী এবং পুরুষদের জন্য সমানভাবে নিরাপদ সম্পত্তি অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।”

শিশু পুষ্টি, জীবনব্যাপী উপকারিতা

ক্ষুধা মোকাবেলায় বাংলাদেশের বিরাট সাফল্য রয়েছে, কিন্তু সেক্ষেত্রে করার মত আরো কাজ আছে। অনূর্ধ্ব পাঁচ বছরের প্রায় ৬০ লাখ শিশু খর্বাকৃতির হয়, যার ফলে তাদের জ্ঞানীয় উন্নয়ন কমে যায়, এবং তাদেরকে সবচেয়ে খারাপ স্বাস্থ্যগত ফলাফল, স্কুলে কর্মক্ষমতা, এবং উৎপাদনশীলতার দিকে নিয়ে যায়।

সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অ্যাডভান্সড লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস স্টাডিজ -এর গবেষণা উপদেষ্টা জনাথন রোজ –এর করা নতুন গবেষণায় কমবয়সী শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের পুষ্টি এবং ক্ষুদ্র পুষ্টি প্রদানের মাধ্যমে অপুষ্টির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করার কার্যক্রমগুলো পরীক্ষা করে দেখা হয়।

শিক্ষা, পুষ্টি , এবং ক্ষুদ্র পুষ্টি একত্রে প্রদানের ক্ষেত্রে প্রতিটি সন্তানের পেছনে প্রায় ৯,৮০০ টাকা খরচ হয়। রোজের গবেষণার আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী যদি সবাইকে প্রদান করা হয়, ব্যাহত-বৃদ্ধির হার ৩৬ শতাংশ থেক ২৯ শতাংশ নেমে আসবে - মোটামুটিভাবে ৪৫০,০০০ শিশুর ব্যহত-বৃদ্ধি এড়াতে।

সেলিমা আহমাদ বলেন: “এটা সুবিদিত যে পুষ্টিগত পরিপূরক এর মত প্রাথমিক সম্পৃক্ততা দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে যা শিক্ষাগত এবং কাজের ফলাফলের উন্নতিসাধন করে। এই বিনিয়োগ কেবল জীবনকেই বদলে দেয়না, তবে মানব মূলধন ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনীতিরও উন্নতিসাধন করে।” 

সম্পূর্ণ তালিকা

বাংলাদেশের জন্য অন্যান্য খুব উচ্চ-মানের নীতিমালার ধারণার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:

বিশেষজ্ঞ পরিষদ ৭৬টি নীতিমালার সম্পৃক্ততার উপর গবেষণা বিবেচনা করেছে, এবং সেগুলোর মধ্যে ৭২টিতেই অগ্রাধিকার প্রদানের ক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রমাণ আছে। নিম্নোক্ত তালিকা তাদের একত্রে নেয়া মতামতের প্রতিনিধিত্ব করে।. বিশিষ্ট প্যানেল এর পূর্ণ তথ্যও এখানে পাওয়া যায়

ড. মোশতাক চৌধুরী বলেন: “ব্র্যাক এবং কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের মধ্যে এই সহযোগিতামূলক সম্পর্ক বাংলাদেশের কিছু শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদকে তাদের বিশ্বব্যাপী প্রতিরূপের সাথে একত্রিত করেছে, এই দেশের উন্নয়নের জন্য ইতিবাচক, কার্যকর উপায়ের উপর মনোনিবেশের লক্ষ্যে। সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও, এটি সম্ভাব্য উচ্চ উপকারিতার নতুন সম্পৃক্ততা এবং কিছু চলতি অগ্রাধিকারের সম্ভাবনাময়তা নিশ্চিত করেছে। এই নীতি-নির্ধারক ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আগ্রহী যেকারো জন্য একটি মূল্যবান সংস্থান।”

 

# পদক্ষেপসমূহ
যক্ষার চিকিৎসা
সরকারি ব্যবস্থা জুড়ে ই – প্রকিউরমেন্ট
পুষ্টি এবং পুষ্টি উপাদান, ১/২-৫ বছর বয়সীদের
ভূমির রেকর্ড/দলিল ডিজিটালকরন
ঢাকার জন্য বাসের অগ্রাধিকার
মেয়েশিশুদের জন্য মাধ্যমিক শিক্ষার সুযোগ বাড়ানো
গর্ভাবস্থায় আয়রন এবং ফলিক এসিড
খর্বাকৃতি সমস্যায় মনোসামাজিক অনুপ্রেরণা
শহুরে বস্তিতে থাকা শিশুদের টিকা দান
১০ উচ্চরক্তচাপ এর চিকিৎসা
১১ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার অভিবাসন পরিষেবা
১২ রেট্রোফিট জাতীয়
ইটের ভাটা, বাহ্যিক বায়ুদূষণ
১৩ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে অন্যান্য সেবা
১৪ আর্সেনিকের চিকিৎসা ২০% নিকৃষ্টভাবে আক্রান্তদের জন্য
১৫ স্বাস্থ্য কর্মীদের দ্বারা নবজাতকের পারিবারিক/ঘরোয়া যত্ন
১৬ ভ্যাট সংস্কার এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংগ্রহ
১৭ জন্মনিয়ন্ত্রক প্রাপ্যতা
১৮ গোল্ডেন রাইস আর অ্যান্ড ডি
১৯ গ্রাম্য আদালতের সম্প্রসারণ
২০ তৈরি পোশাক কারখানার কমপ্লায়েন্স
২১ গর্ভাবস্থায় সুষম আমিষ শক্তি
২২ ঢাকায় কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
২৩ বহু ঔষধ ব্যবহার প্রতিরোধী যক্ষার চিকিৎসা
২৪ প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিশুদের টিকা দান
২৫ দক্ষ ধাত্রীর মাধ্যমে জন্মদান সুবিধা
২৬ তামাকের উপর কর
২৭ কেরোসিনের পরিবর্তে মিশ্রিত ডিজেল
২৮ আরো বেশী শক্তি উতপাদন করতে কয়লা আমদানি
২৯ গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম
৩০ তৈরি পোশাক পল্লী বিশেষ অঞ্চল
৩১ গ্যাসিফায়ার চুলা
৩২ অতি দরিদ্রদের জন্য স্নাতক ডিগ্রী কর্মসূচী
৩৩ অভিবাসীদের জন্য দক্ষতা প্রশিক্ষন
৩৪ ব্রডব্যান্ড এর প্রসারণ
৩৫ ডায়াবেটিসের চিকিৎসা
৩৬ বানিজ্য উদারীকরণ
৩৭ কেরোসিনের পরিবর্তে গৃহস্থালি সৌরবিদ্যুৎ
৩৮ সামর্থ্য অনুযায়ী দল এবং শিক্ষা
৩৯ পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা
৪০ জৈববস্তু থেকে তৈরি রান্নার চুলা, অভ্যন্তরীণ বায়ু দূষণ
৪১ হাত-ধোয়া প্রচারণা
৪২ ঢাকায় বর্ষার পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা
৪৩ ঢাকার জন্য পরিবহন অবকাঠামো
৪৪ আর্সেনিক চিকিৎসা আক্রান্ত সকলের জন্য
৪৫ কৃষি উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি
৪৬ বুড়িগঙ্গা নদীর পুনরুদ্ধার ব্যবস্থা
৪৭ পূর্ব সতর্কীকরণ ব্যবস্থা এবং আশ্রয়কেন্দ্র
৪৮ চাকুরিকালীন ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষন
৪৯ ধোঁয়াহীন তামাক বন্ধ করা
৫০ ক্রমবর্ধমান শহরগুলোতে পুনর্বাসন
৫১ ক্রমবর্ধমান শহরগুলোতে পুনর্বাসন
৫১ শিক্ষকদের দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি
৫২ পরিখা, ৩ মিটারের কম উচ্চতার বন্যায়
৫৩ পদ্মা সেতু
৫৪ বানিজ্য সহজীকরন
৫৫ বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন
৫৬ নতুন হাইব্রিড ইট ভাটা, বাহ্যিক বায়ুদূষণ
৫৭ সাময়িক অভিবাসন ভাটা/উপবৃত্তি
৫৮ জরায়ু মুখের ক্যান্সারের চিকিৎসা এবং টিকা
৫৯ সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ রক্ষা
৬০ জীবিকা নির্বাহ কর্মসূচী
৬১ সহজশর্তে ক্ষুদ্রঋণ
৬২ প্রচলিত ক্ষুদ্রঋণ
৬৩ কারিগরি প্রশিক্ষন
৬৪ বাকৃবি এর তথ্যসমুহ পাঠ্যবইয়ের মত করে সরবরাহ করা
৬৫ এলপিজি রান্নার চুলা, অভ্যন্তরীণ বায়ু দূষণ
৬৬ উত্তর-পুর্ব ভারতের দিকে অবাধ সড়ক
৬৭ নিঃশর্তে নগদ অর্থ হস্তান্তর
৬৮ ভুটান এবং নেপালের দিকে অবাধ সড়ক
৬৯ আমদানি এবং অধিক শক্তির জন্য গার্হস্থ্য কয়লা
৭০ কম্পিউটারের সাহায্যে শিক্ষা
৭১ ঋণপত্রের বাজার
৭২ পরিখা, ৩ মিটারের বেশী উচ্চতার বন্যায়